১৯৩০ সালে জুনিয়র স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯৪৩ সালে হাই স্কুল
উন্নীত হয়ে আজ অবদী গোয়ালন্দে শিক্ষার মান উন্নয়নে ভুমিকা রেখে
আসছে ।বিদ্যালয়টির মোট জমির পরিমান ৭.১৩ একর , যার মধ্যে
২.৭৪ একর আবাদী ,০.৬৬ একর পুকুর এবং ৩.৩৭ একর এর উপর মূল
প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত ।
এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের উদ্যোগে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয় । স্থানীয় লোকদের
মধ্যে বিদ্যালয়ের নামকরন নিয়ে মতবিরোধ সৃষ্টি হলে তৎকালীন মহকুমা
প্রশাসক জনাব মোঃ নাজিরউদ্দিন এর নামে বিদ্যালয় নামকরণ করা হয়,
গোয়ালন্দ নাজিরউদ্দিন ইংলিশ হাই স্কুল । ১৯৪৭ সালে কলিকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে প্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে । ১৯৬২
সালে স্কুলের নাম পরিবর্তন করে এর নাম করন করা হয় গোয়ালন্দ নাজির
উদ্দিন দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় । ১৯৭৭ সালে সরকারের পাইলট প্রগ্রামের অধীনে
স্কুলের নাম পরিবর্তিত হয়ে এর নাম হয় গোয়ালন্দ নাজির উদ্দিন পাইলট উচ্চ
ব্যিালয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি হুসাইন মোঃ এরশাদ এর প্রতিশ্রম্নতি জনিত কারনে
০১/০৯/১৯৮৫ ইং তারিখ বিদ্যালয়টি সরকারী বিদ্যালয়ে রম্নপামত্মরীত হওয়ায়
বর্তমানে বিদ্যালয়টির নাম গোয়ালন্দ নাজির উদ্দিন পাইলট সরকারী উচ্চ
বিদ্যালয় ।
সভাপতিঃ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গোয়ালন্দ , রাজবাড়ী ।
সদস্যঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা , গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী।
সদস্যঃ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী।
সদস্যঃ উপ-সহকারী প্রকৌশলী,শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর,গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী।
সদস্য সচিবঃ প্রধান শিক্ষক, গোয়ালন্দ নাজির উদ্দিন পাইলট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়।
( এস.এস.সি-২০১৩) - ৮৭ %
( এস.এস.সি-২০১২) - ৯৬%
( এস.এস.সি-২০১১) - ৯২ %
( এস.এস.সি-২০১০) - ৭৪ %
( এস.এস.সি-২০০৯) - ৭৪ %
টেলেন্টপুল- ০৩ জন ,প্রতিমাস- ৩০০ টাকা
সাধারন -- ০৩ জন , প্রতিমাস- ২০০ টাকা
২০১৩ইং সনের এস.এস.সি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সংখ্যক জি.পি.এ ৫ পেয়ে
গোয়ালন্দ উপজেলয় প্রথম এবং রাজবাড়ী জেলার মধ্যে চতুর্থ স্থান অধিকার করে
বিগত বছরগুলোতেও ভাল ফলাফল অর্জিত হয়েছে ।
** বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তৌকির আহমেদ জাতীয় শিশু পুরস্কার
প্রতিযোগিতা ২০১১ এর দেশাত্মবোধক গানে প্রথম স্থান অধিকার করে
স্বর্ণপদক অর্জন করে । জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা ২০১২ এর
দেশাত্মবোধক ও লোক সংগীত এ প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক অর্জন
করে । জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা ২০১৩ এর দেশাত্মবোধক ও লোক
সংগীত এ প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক অর্জন করে ।
২০১৫ সালের মধ্যে পাশের হার শতভাগে উন্নিতকরে রাজবাড়ী জেলার মধ্যে প্রথম স্থানে যাওয়া ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস